মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সরাইল উপজেলা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মহিলা এমপি ঢাকা থেকে আটক, ৮ দিনের রিমান্ডে একজন সাকিব আল হাসান : অবশেষ অবসরে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ১ দিনের বেতন দিলেন সেনা সদস্যরা উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতপন্থী শিক্ষকদের পাল্টাপাল্টি বিবৃতি বিএনপি নেতাদের সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ প্রধান উপদেষ্টার নতুন বিশেষ সহকারী আব্দুল হাফিজ তিস্তাপাড়ে আপাতত বন্যার শঙ্কা নেই, পানি বিপৎসীমার নিচে সরাইলে রেজিষ্ট্রেশন পেল সিএনজি মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন সরাইলে মহারাজ আনন্দ স্বামীর ১৯৩ তম জন্মোৎসব পালিত বিএনপি নেতা আনোয়ার মাস্টারের প্রার্থীতা প্রত্যাহার

গণতান্ত্রিক নির্বাচনে দায়ী ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩

ওয়াশিংটননিউজ , ঢাকা,২৪ মে,বুধবার,২০২৩: জাতীয় নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি গ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে ব্লিংকেন বুধবার এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেন।

নতুন নীতির অধীনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকা বন্ধ হয়ে যাবে।

ব্লিংকেন বলেছেন, “বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চায় তাদের সকলকে আমাদের সমর্থন দিতে আমি এই নীতি ঘোষণা করছি।”
বিবৃতিতে তিনি বলেন, “এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তির জন্য ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপে সক্ষম হবে।”

এর মধ্যে বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা বা কর্মচারী, সরকার সমর্থক ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ধারা ২১২ (এ)(৩)(সি) এর অধীনে নতুন এই ভিসা নীতি ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

এই সিদ্ধান্তের কথা যুক্তরাষ্ট্র সরকার গত ৩ মে বাংলাদেশ সরকারকে জানিয়েছে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেন অ্যান্টনি ব্লিংকেন।

গণতান্ত্রিক নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার মধ্যে কোন কোন বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে, তা তুলে ধরে তিনি বলেন, “গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কাজের মধ্যে রয়েছে: ভোট কারচুপি, ভোটারদের ভয় দেখানো, সহিংসতার মাধ্যমে জনগণকে সংগঠিত হবার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগ করতে বাধা দেওয়া এবং বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রচার করা থেকে বিরত রাখা।”

অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেন, “অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব ভোটার, রাজনৈতিক দল, সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যমসহ সকলের।

“যারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চায় তাদের সকলকে আমাদের সমর্থন দিতে আমি এই নীতি ঘোষণা করছি।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ